অধ্যায়-৩ : তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির নিরাপদ ও নৈতিক ব্যবহার
১। কম্পিউটার নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা রক্ষায় করণীয় পদক্ষেপগুলো কী কী?
২। ফায়ারওয়াল, হ্যাকিং, হ্যাকার, ক্যাপচা, ডেটা সেন্টার এর বর্ণনা দাও।
৩। অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ও অপারেটিং সফটওয়্যারের বর্ণনা দাও।
৪। সফটওয়্যার কী? ক্ষতিকারক সফটওয়্যার কিভাবে কম্পিউটারের ক্ষতিসাধন করে?
৫। ম্যালওয়্যার কী? ম্যালওয়্যারের বিভিন্ন প্রকারভেদ সম্পর্কে লিখ।
৬। ম্যালওয়্যার কিভাবে কাজ করে? ম্যালওয়্যার থেকে কিভাবে রক্ষা পাওয়া যায়?
৭। কম্পিউটার ভাইরাস কী? এর বৈশিষ্ট্যগুলো লিখ।
৮। কাজের ধরনের ভিত্তিতে কম্পিউটার ভাইরাসকে কতভাগে ভাগ করা হয়? সংক্ষেপে এর বিবরণ দাও।
৯। কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে? বর্ণনা কর।
১০। কম্পিউটার ভাইরাস এবং কম্পিউটার ওয়ার্মের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
১১। ট্রোজান হর্স এবং কম্পিউটার ওয়ার্মের সংক্রমণ পদ্ধতি লিখ।
১২। এন্টি ভাইরাস সফটওয়্যার কী? কয়েকটি এন্টি ভাইরাস সফটওয়্যার এর নাম লিখ।
১৩। ই-মেইল কী? ই-মেইলের পার্সওয়ার্ড ব্যবহারের নিয়মগুলো লিখ।
১৪। পাসওয়ার্ড ব্যবহারের পাঁচটি সুবিধা লিখ। রেসিডেন্ট ভাইরাস ও নন রেসিডেন্ট ভাইরাসের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
১৫। অনলাইন পরিচয় বা পরিচিতি কি? পাসওয়ার্ডের গোপনীয়তা রক্ষায় করণীয় দিকগুলো বর্ণনা কর।
১৬। হ্যাকিং ও হ্যাকার কী? হ্যাকারের প্রকারভেদ লিখ। হ্যাকাররা কম্পিউটারের কি ধরনের ক্ষতি করে?
১৭। হ্যাকিং ও হ্যাকারের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
১৮। সাইবার অপরাধ কী? কিভাবে সাইবার অপরাধে আক্রান্ত হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়- সংক্ষেপে লিখ।
১৯। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে কিভাবে দুর্নীতি রোধ করা যায় বর্ণনা কর।
২০। তথ্য অধিকার কী? তথ্য অধিকার আইন এর বর্ণনা দাও।
২১। তথ্য অধিকার এবং আইনে কোন বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে এবং কেন?
২২। দুর্নীতি নিরসনে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার লিখ।